পটুয়াখালীর বাউফলে সালিশ করার ‘সুযোগ’কে কাজে লাগিয়ে ইউপি চেয়ারম্যান শাহিন হাওলাদার কিশোরীকে বিয়ে করেছিলেন উল্লেখ করে হাইকোর্টে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে পিবিআই ও স্থানীয় জেলা প্রশাসক। মঙ্গলবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এসএম মনিরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত ভার্চুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চে এসব প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
এর আগে ২০২১ সালের ২৭ জুন পটুয়াখালীর বাউফলে সালিশ করতে গিয়ে কিশোরী মেয়েকে চেয়ারম্যানের বিয়ে করার ঘটনা তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। পটুয়াখালী জেলা প্রশাসককে চেয়ারম্যানের ক্ষমতার অপব্যবহার, পিবিআইকে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ফৌজদারি অপরাধের বিষয়ে এবং জেলা নিবন্ধক অফিসারকে বিয়ে নিবন্ধনের বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন আদালত।
পাশাপাশি ওই ঘটনার পর কি কি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তাও আদালতকে জানাতে বলা হয়েছিলো। পৃথক ওই তিনটি প্রতিবেদন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল বরাবরে দাখিল করতে বলেছিলেন আদালত। একইসঙ্গে ওই কিশোরীকে নিরাপত্তা দিতে স্থানীয় এসপিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিলো।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।